সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

উচ্চমাধ্যমিক গল্প - ২০১৬ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

“গল্পটা আমাদের স্কুলে শোনানো হলো” — ২০১৫

১) “গল্পটা আমাদের স্কুলে শোনানো হলো” — ২০১৫ ক) বক্তা কে? খ) কোন স্কুলের কথা বলা হয়েছে? গ) গল্পটা কী? — ২০১৫ ঘ) স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল? — ২০১৫ ক) বক্তা কে? কর্তার সিং দুগ্গালের লেখা ‘অলৌকিক’ গল্পের গল্পকথক হচ্ছেন উদ্ধৃত অংশটির বক্তা। খ) কোন স্কুলের কথা বলা হয়েছে? ‘অলৌকিক’ গল্পের গল্প-কথক স্বয়ং লেখক কর্তার সিং দুগ্গাল। তিনি নিজে যে স্কুলে পড়তেন সেখানেই কোন একদিন শোনানো হয়েছিল, গুরু নানক কীভাবে হাত দিয়ে গড়িয়ে পড়া পাথরকে  থামিয়ে ছিলেন, তার গল্প। আলোচ্য উদ্ধৃতিতে এই স্কুলের কথাই বলা হয়েছে। গ) গল্পটা কী? — ২০১৫ গুরু নানক একদিন তার অনুচরদের নিয়ে হাসান আব্দালের জঙ্গলে এসে পৌঁছান। ভয়ানক গরমের কারণে মর্দানা নামে তার এক অনুচর প্রচন্ড তৃষ্ণা অনুভব করে। কিন্তু আশেপাশে কোন জলের উৎস ছিল না। কারণ জায়গাটা ছিল পাথরের চাঁই, ধুধু বালি ঝলসে যাওয়া শুকনো গাছপালায় ভরা সম্পূর্ণ জনমানব হীন। এই কারণে গুরু নানক তাকে বোঝানোর চেষ্টা করে এবং বলে একটু অপেক্ষা করতে। আশ্বাস দেন পরের গাঁয়ে গেলেই জল পাওয়া যাবে। কিন্তু মর্দানা সিদ্ধান্ত করে জল ছাড়া এক পাও এগোতে পারবে না। ফলে গ

বাদার ভাত খেলে তবে তো সে আসল বাদাটার খোঁজ পেয়ে যাবে একদিন।" — ২০১৬

“বাদার ভাত খেলে তবে তো সে আসল বাদাটার খোঁজ পেয়ে যাবে একদিন।” — ২০১৬ বাদার ভাত খেলে তবে তো সে আসল বাদাটার খোঁজ পেয়ে যাবে একদিন। ক) ‘বাদা’ কাকে বলে? খ) এখানে কোন্ বাদার কথা বলা হয়েছে? গ) ‘আসল বাদা’ বলতে কোন্ বাদার কথা বলা হয়েছে? ঘ) উদ্দিষ্ট ব্যক্তির এরকম মনে হওয়ার কারণ কী? ক) ‘বাদা’ কাকে বলে? ‘বাদা’ শব্দের অর্থ হল বিস্তীর্ণ জলাভূমি। সাধারণ ভাবে দক্ষিণবঙ্গের অকর্ষিত ও জঙ্গলপূর্ণ অঞ্চলকে বাদা নামে অভিহিত করা হয়। কেউ কেউ সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলকেও বাদা নামে অভিহিত করেন। খ) এখানে কোন্ বাদার কথা বলা হয়েছে? প্রখ্যাত কথাকার মহাশ্বেতা দেবী রচিত ‘ ভাত ’ গল্প থেকে উদ্ধৃত অংশটি নেওয়া হয়েছে। এই গল্পে ‘বাদা’ বলতে দক্ষিণবঙ্গের সুন্দরবন অঞ্চলের বিস্তীর্ণ জলাভূমিকে বোঝানো হয়েছে, যা ধান চাষের জন্য বিখ্যাত। গ) ‘আসল বাদা’ বলতে কোন্ বাদার কথা বলা হয়েছে? উৎসব নাইয়া ভূমিহীন কৃষক। পরের জমিতে কৃষি শ্রমিক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করে। তাই ভাতের অভাব তার কোনদিন মেটেনি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে তাকে অর্ধ হারে কিংবা অনাহারে থাকতে হয়। অথচ শহরের বড়কর্তার বাড়িতে “ডুলে ডুলে কত রকম চাল থর